গার্লফেন্ড থাকা vs গার্লফেন্ড না থাকা
-লুৎফুর রহমান
আজকের টপিক টা ভিন্ন ধরনের
আশা করছি ভাল লাগবে।
আমাদের জিবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল গার্লফেন্ড।
যেটা বর্তমান জিবনের একটা অতিব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে।
তো চলুন যেনে নেয়া যাক এর সুবিধা এবং অসুবিধা!
Let's Start.......... Advantage and Disadvantage of Girlfriend.
গার্লফেন্ড না থাকার সুবিধা
১.মনে করেন আপনি ব্যাচেলর। ছোট খাট একটা জব করেন। ছুটিদিন শুধুমাত্র শুক্রবার।
আপনার যদি গার্লফেন্ড না থাকে আপনি চুটিয়ে একটা জম্পেশ ঘুম দিতে পারবেন।
২.আপনি মাস শেষ হবার আগেই সেলারির কথা ভাবতে হবে না কারণ বাড়তি খরচের কোনো চিন্তাই নেই আপনার।
৩.আপনার ওয়ালেট থাকবে পরিপূর্ণ।
৪.প্রতি সাপ্তাহে, মাসে,ঈদ,পর্বনে, নানান অনুষ্ঠানে গিফট কেনার বাড়তি জামেলা নেই।
৫.প্রেমিকা কে বার্থডে উইশ করার মত জটিল ও কঠিন কাজটি আপনার করা লাগবে না।
৬.কেনাকাটার মত কঠিন কাজ করতে হবে না গার্লফেন্ডের সাথে। এতে বাঁচবে অতিরিক্ত টাকা।
৭.গার্লফেন্ডের বান্ধবী হল আরেক জামেলা। দেখা হলেই এটা সেটা চেয়ে বসতে পারে। তাছাড়া সবাই কে নিয়ে ঘুরতে গেলে আপনার তো অবস্থা কাহিল হবে তা জানা শুনার কথা।
৮.ফোন: একটা অ্যাফেয়ার টিকে থাকে যোগাযোগের উপর। তার জন্য প্রতিদিন দিন-রাত মিলিয়ে ফোন কলের জন্য আপনাকে বরাদ্দ রাখতে হবে অতিরিক্ত সময়।
*চেটিং: অফিসে গাড়িতে বাড়িতে যেখানেই যান না কেন চেটিং তো আছে। এটা বাড়তি পেইন হিসেবে থাকবেই
৯.ডেটিং: মনে করেন আপনি ব্যাচেলর কোনো এক বাসায় থাকেন। তো ডেটিং করবেন কোথায়। কত কিছু ম্যানেজ করতে হবে।
কিংবা ধরে নিলাম আপনার নিজের বাসায় থাকেন।
তো করেন দেখি বাসা ম্যানেজ। নিন গার্লফেন্ড কে বাসায়।
কিংবা আরেকটা সহজ কাজ করুতে হবে। যদিও কটিন তবুও সহজ বলছি।
যেটা করবেন সেটা হল বন্ধুর বাসা ম্যানেজ করা।
এই সব জামেলায় মাথা হ্যাং হতে বাধ্য।
১০.বিয়ে: প্রেম মানেই বিয়ে। আর প্রেমিকার বিয়ের বয়স হলে তো আর কথাই নাই।
বিয়ের কথা বলতে বলতে আপনার চৌদ্দগুষ্টি উদ্দার হতে কতক্ষণ?
অনেকেই হেসে কুটি কুটি হচ্ছেন।
অনেকেই আবার রাগে ফুসছেন এসব অসুবিধা দেখে।
তো চলুন সুবিধা গুলো দেখে নেই।
গার্লফেন্ড থাকার সুবিধা।
১.কেউ আপনাকে সিঙ্গেল বসে খেপাতে পারবে না।
২.বন্ধুদের কাছে গার্লফেন্ড নিয়ে মজাদার সব আজগুবি গল্প করতে পারবেন।
৩. মনে একটা এক্সটা আনন্দ থাকবে।
৪. গার্লফেন্ড মানেই একটু দুষ্ট আবদার। সাথে বসে ঝাল মুড়ি কিংবা ফুচকা খেলে মনে রাখার মত একটা স্মৃতি হতে পারে।
এক সাথে সিনেমা দেখা প্রচন্ড রকমের অভিজ্ঞতা হতে পারে।
৫.গার্লফেন্ড কে রিমাইন্ডার হিসেবে খাটাতে পারলে খুব ভাল করতে পারবেন জিবনে উন্নতির ক্ষেত্রে।
মনে করুন আপনি সব ভুলে যান। তো আপনার কার্য সম্পাদনের লিস্ট টা গার্লফেন্ড কে বলে রাখতে পারেন এতে করে সে সঠিক সময়ে আপনেকে ফোন করে জানিয়ে দিবে।
৬.প্রেরণা: কথায় আছে "পৃথীবিতে যত মহান ও চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর" এই হিসেবে আপনার গার্লফেন্ড হতে পারে আপনার সবচেয়ে ভাল সঙ্গী এবং আপনার প্ররণা শক্তি।
৭.সাহায্যকারী : মনে করেন আপনি জঠিল কোনো কাজে আটকে পড়েছেন। একটা কাজ আপনার করতে হবে ইমার্জেন্সি। এদিকে আপনার সাহায্যকারী কেউ নেই ব্যাস গার্লফেন্ড কে ব্যবহার করুন। তাকে বুঝিঢে বললে সে আপনার কাজ করতে বাধ্য।
৮.সঠিক পথে চলতে শেখানো : আমার জানা মতে, অনেক ছেলে ছিল যারা যখন যেটা খুশি সেটা করতে। নিজেদের বিষয়ে কেয়ারলেস ছিল।
কিন্তু একটা গুণবতী গার্লফেন্ডের কারণ ছেলে গুলোও আজ সঠিক ভাবে তাদের কে গুছিয়ে নিয়েছে।
৯.সঠিক জিবন সঙ্গী : একজন গার্লফেন্ড হতে পারে জিবন সঙ্গী। কারণ এই মেয়েটাই জানে আপনি কি চান বা না চান। সেই জানে আপনার পছন্দ অপছন্দ।
১০.অসময়ের সঙ্গী : মানুষের জিবন ঘাত-প্রতিঘাত আছে। সুসময়-দুঃসময় আছে। এই সব সময়ে একজন পুরুষের পাশে একজন মহিলা থাকলে এই কঠিন সময় টা পার করতে খুব বেশি কষ্ট লাগে না।
বরং ভরসা পাওয়া যে, "আমার পাশে তো একজন মানুষ আছে"
তো এই হল গার্লফেন্ড থাকার সুবিধা এবং অসুবিধা
ভাল লাগলে লাইক। কমেন্টস। শেয়ার করবেন।
-লুৎফুর রহমান
আজকের টপিক টা ভিন্ন ধরনের
আশা করছি ভাল লাগবে।
আমাদের জিবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল গার্লফেন্ড।
যেটা বর্তমান জিবনের একটা অতিব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে।
তো চলুন যেনে নেয়া যাক এর সুবিধা এবং অসুবিধা!
Let's Start.......... Advantage and Disadvantage of Girlfriend.
গার্লফেন্ড না থাকার সুবিধা
১.মনে করেন আপনি ব্যাচেলর। ছোট খাট একটা জব করেন। ছুটিদিন শুধুমাত্র শুক্রবার।
আপনার যদি গার্লফেন্ড না থাকে আপনি চুটিয়ে একটা জম্পেশ ঘুম দিতে পারবেন।
২.আপনি মাস শেষ হবার আগেই সেলারির কথা ভাবতে হবে না কারণ বাড়তি খরচের কোনো চিন্তাই নেই আপনার।
৩.আপনার ওয়ালেট থাকবে পরিপূর্ণ।
৪.প্রতি সাপ্তাহে, মাসে,ঈদ,পর্বনে, নানান অনুষ্ঠানে গিফট কেনার বাড়তি জামেলা নেই।
৫.প্রেমিকা কে বার্থডে উইশ করার মত জটিল ও কঠিন কাজটি আপনার করা লাগবে না।
৬.কেনাকাটার মত কঠিন কাজ করতে হবে না গার্লফেন্ডের সাথে। এতে বাঁচবে অতিরিক্ত টাকা।
৭.গার্লফেন্ডের বান্ধবী হল আরেক জামেলা। দেখা হলেই এটা সেটা চেয়ে বসতে পারে। তাছাড়া সবাই কে নিয়ে ঘুরতে গেলে আপনার তো অবস্থা কাহিল হবে তা জানা শুনার কথা।
৮.ফোন: একটা অ্যাফেয়ার টিকে থাকে যোগাযোগের উপর। তার জন্য প্রতিদিন দিন-রাত মিলিয়ে ফোন কলের জন্য আপনাকে বরাদ্দ রাখতে হবে অতিরিক্ত সময়।
*চেটিং: অফিসে গাড়িতে বাড়িতে যেখানেই যান না কেন চেটিং তো আছে। এটা বাড়তি পেইন হিসেবে থাকবেই
৯.ডেটিং: মনে করেন আপনি ব্যাচেলর কোনো এক বাসায় থাকেন। তো ডেটিং করবেন কোথায়। কত কিছু ম্যানেজ করতে হবে।
কিংবা ধরে নিলাম আপনার নিজের বাসায় থাকেন।
তো করেন দেখি বাসা ম্যানেজ। নিন গার্লফেন্ড কে বাসায়।
কিংবা আরেকটা সহজ কাজ করুতে হবে। যদিও কটিন তবুও সহজ বলছি।
যেটা করবেন সেটা হল বন্ধুর বাসা ম্যানেজ করা।
এই সব জামেলায় মাথা হ্যাং হতে বাধ্য।
১০.বিয়ে: প্রেম মানেই বিয়ে। আর প্রেমিকার বিয়ের বয়স হলে তো আর কথাই নাই।
বিয়ের কথা বলতে বলতে আপনার চৌদ্দগুষ্টি উদ্দার হতে কতক্ষণ?
অনেকেই হেসে কুটি কুটি হচ্ছেন।
অনেকেই আবার রাগে ফুসছেন এসব অসুবিধা দেখে।
তো চলুন সুবিধা গুলো দেখে নেই।
গার্লফেন্ড থাকার সুবিধা।
১.কেউ আপনাকে সিঙ্গেল বসে খেপাতে পারবে না।
২.বন্ধুদের কাছে গার্লফেন্ড নিয়ে মজাদার সব আজগুবি গল্প করতে পারবেন।
৩. মনে একটা এক্সটা আনন্দ থাকবে।
৪. গার্লফেন্ড মানেই একটু দুষ্ট আবদার। সাথে বসে ঝাল মুড়ি কিংবা ফুচকা খেলে মনে রাখার মত একটা স্মৃতি হতে পারে।
এক সাথে সিনেমা দেখা প্রচন্ড রকমের অভিজ্ঞতা হতে পারে।
৫.গার্লফেন্ড কে রিমাইন্ডার হিসেবে খাটাতে পারলে খুব ভাল করতে পারবেন জিবনে উন্নতির ক্ষেত্রে।
মনে করুন আপনি সব ভুলে যান। তো আপনার কার্য সম্পাদনের লিস্ট টা গার্লফেন্ড কে বলে রাখতে পারেন এতে করে সে সঠিক সময়ে আপনেকে ফোন করে জানিয়ে দিবে।
৬.প্রেরণা: কথায় আছে "পৃথীবিতে যত মহান ও চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর" এই হিসেবে আপনার গার্লফেন্ড হতে পারে আপনার সবচেয়ে ভাল সঙ্গী এবং আপনার প্ররণা শক্তি।
৭.সাহায্যকারী : মনে করেন আপনি জঠিল কোনো কাজে আটকে পড়েছেন। একটা কাজ আপনার করতে হবে ইমার্জেন্সি। এদিকে আপনার সাহায্যকারী কেউ নেই ব্যাস গার্লফেন্ড কে ব্যবহার করুন। তাকে বুঝিঢে বললে সে আপনার কাজ করতে বাধ্য।
৮.সঠিক পথে চলতে শেখানো : আমার জানা মতে, অনেক ছেলে ছিল যারা যখন যেটা খুশি সেটা করতে। নিজেদের বিষয়ে কেয়ারলেস ছিল।
কিন্তু একটা গুণবতী গার্লফেন্ডের কারণ ছেলে গুলোও আজ সঠিক ভাবে তাদের কে গুছিয়ে নিয়েছে।
৯.সঠিক জিবন সঙ্গী : একজন গার্লফেন্ড হতে পারে জিবন সঙ্গী। কারণ এই মেয়েটাই জানে আপনি কি চান বা না চান। সেই জানে আপনার পছন্দ অপছন্দ।
১০.অসময়ের সঙ্গী : মানুষের জিবন ঘাত-প্রতিঘাত আছে। সুসময়-দুঃসময় আছে। এই সব সময়ে একজন পুরুষের পাশে একজন মহিলা থাকলে এই কঠিন সময় টা পার করতে খুব বেশি কষ্ট লাগে না।
বরং ভরসা পাওয়া যে, "আমার পাশে তো একজন মানুষ আছে"
তো এই হল গার্লফেন্ড থাকার সুবিধা এবং অসুবিধা
ভাল লাগলে লাইক। কমেন্টস। শেয়ার করবেন।
0 Comments