Tricks Boss BD - Know Best knowledge from here: Life-Style
Showing posts with label Life-Style. Show all posts
Showing posts with label Life-Style. Show all posts

Thursday, July 01, 2021

Expenses from DM251 মানে কি | What's Expenses from DM251 meaning

01:04 0
Expenses from DM251 মানে কি | What's Expenses from DM251 meaning

Expenses from DM251 meaning in Bangla

Hey, I'm Lutfur and I'm sure You're looking for meaning of Expenses from DM251. It’s a message from Bkash Bangladesh Ltd.
After Know This meaning i have to ensure that you have a bkash account that used for student stipend.

So, here's the messege from the bkash
Expenses from DM251

so. Let's know 

What is Expenses from DM251 meaning.

Expenses from DM251 means when you cash out your student stipend money and normally Bkash Charge for Cash out. After this Process Bkash Back this Charged Money which Expenses for Cash out.

তো, চলুন এখন বাংলায় জেনে নেই Expenses from DM251 এর মানে কি?
Answer : আপনি যখন উপবৃত্তির টাকা ক্যাশ আউট করেন তখন বিকাশের নিয়ম অনুযায়ী একটা চার্জ কেটে নেয়। যেহেতু,  বিকাশ থেকে ক্যাশ আউট করতে হলে এই টাকা টা দিতেই হবে। কিন্তু ঐ টাকা থেকে বিকাশ টাকা রাখতে পারবে না। এবং এর জন্য ঐ কাটা চার্জ গুলো তারা পরবর্তীতে ফিরত দেয়।
আশা করি বুঝতে পারছেন।
না বুঝলে কমেন্টে জানাতে পারেন।

Read More : 

বিকাশের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে করণীয় Bkash forgotten Password System

Tuesday, June 08, 2021

ট্রাস্টেড ওয়েব সাইট গুগল গিফট কার্ড | Most Trusted website for Buy Google Play Gift Card (With Video)

22:06 1
ট্রাস্টেড ওয়েব সাইট গুগল গিফট কার্ড | Most Trusted website for Buy Google Play Gift Card (With Video)

 

ট্রাস্টেড গুগল গিফট কার্ড কেনার ওয়েবসাইট 

আজ কথা বলব গুগল গিফট কার্ড বাংলাদেশ থেকে খুব সহজেই কেনা যায় বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে যেমন gift cards zone bd একটি ওয়েবসাইট রয়েছে।  এটি একটি দারুন ওয়েবসাইট। এক মিনিটের মধ্যেই তারা পেমেন্ট করে দেয়

এবং আরো একটি ওয়েবসাইট রয়েছে Game On Bd ওয়েবসাইট এটিও পেমেন্ট করে তবে সার্ভিস কিছুটা স্লো

বাংলাদেশে অনেকগুলো ওয়েবসাইট আছে আমার জানা আছে। কিন্তু বেশিরভাগ ওয়েবসাইটে স্ক্যাম এবং প্রচন্ড গেদারিং আছে ওইখানে আপনি হয়তো কিনতে যাবেন দেখা যাবে পেমেন্ট করার পর পিন দিতেছেনা কিংবা আপনি পেমেন্ট করেছেন কিন্তু ওরা বলছে যে পেমেন্ট করেন নাই ইত্যাদি ইত্যাদি সমস্যা আছে।
এখন বেশীরভাগ মানুষই এখন ইন্ডিয়ান গিফট কার্ড কিনতে পারতাছেন না তার মূল কারণ হলো সরকার এই গুলাতেও ট্যাক্স বসিয়ে দিয়েছে 45 শতাংশ।
আমরা দেখছিছি যে, বর্তমানে ডিজিটাল গুডস এর উপর সরকার ট্যাক্স বসিয়েছে যদিও এটা আমার মতে খুব একটা ভালো পদক্ষেপ না।
এটা নিয়ে আমাদের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক কথা বলতেছেন যে ডিজিটাল গুডস এর উপর ট্যাক্স না বসানো হয়।

তো আজ যে দুটি ওয়েবসাই নিয়ে কথা বলবো এই ওয়েবসাইটগুলোতে মূলত ইন্ডিয়ান আরএস(Indian Rs) Us Dollar  এগুলো কিনতে পারবেন আর আপনি চাইলে এগুলো যে কোন Game In purchase করতে পারবেন যেমন ধরেন ফ্রী ফায়ার এ ডায়মন্ড টপ আপ করতে পারবেন Weekly or monthly মেম্বারশিপ নিতে পারবেন এবং PUBG Royal Pass নিতে পারবেন এবং আপনি চাইলে এই ওয়েবসাইট থেকে আমাজন গিফট কার্ড তারপর বিভিন্ন ধরনের গেমস বিভিন্ন ধরনের সফটওয়ার  কিনতে পারবেন এই দুটি ওয়েবসাইট থেকে
gift cards zone bd
Gift cards Zone bd

Step 1. তো গিফট কার্ড zone-bd হোমপেজে যাওয়ার পর আপনাকে ফার্স্টে সাইন ইন সাইন আপ করতে হবে সাইন আপ করার জন্য প্রথমে আপনাকে সাইন আপ বাটনে ক্লিক করতে হবে।Step 2. তারপর আপনাকে ফেসবুক অথবা জিমেইল এই দুইটা দিয়ে এই দুইটা থেকে যেকোনো একটা দিয়ে সাইন আপ করতে হবে।
Step 3. সাইন আপ করার পরে আপনাকে নাম্বার ভেরিফিকেশন করতে হবে কারণ নাম্বার ভেরিফিকেশন ছাড়া এইখান থেকে এই ওয়েবসাইটের কোনো গিফট কার্ড কেনা যায় না তো নাম্বার ভেরিফিকেশন শেষ হলে।
Step 4. আপনাকে আপনার এড্রেস টা এড করে নিবেন এড্রেস বক্স থেকে।
Step 5. এবার আপনাকে হোমপেইজে হোমপেইজে আসতে হবে এবং হোমপেইজের বামদিকে ক্যাটাগরি আছে যদি PC থেকে কিনতে যান তাহলে বামদিকে আর যদি মোবাইল থেকে ব্রাউজ করেন তাহলে নিচে ক্যাটাগরে দেখতে পাবেন
Step 5. ক্যাটাগরিতে আপনি জাস্ট ক্লিক করবেন গুগল প্লে আসবে ঐ এইখান থেকে u.s. নিবেন নাকি ইন্ডিয়ান নিবেন নাকি অন্য কোন কান্ট্রির গিফট কার্ড বাই করবেন সেটা সেটাটা সিলেক্ট করবেন।
Step 6. আমরা বেশিরভাগ বাংলাদেশীরাই ইন্ডিয়ান গিফট কার্ড কিনে থাকি। ইন্ডিয়ান গিফট বা আর এস কিনবো
Step 7. আর এস এ ক্লিক করার পর আপনাকে আর এস ইন্ডিয়ান গিফট কার্ড এর একটা পেজে নিয়ে যাবে। আপনি এখান থেকে যত টাকা দিয়ে যত Rs কিনবেন সেটা চেক করে নিবেন। তো এখানে আমি  ক্লিক করলাম 16 টাকায়।
Step 8. এখন এইটা আপনাকে Cart এ ক্লিক করতে হবে Cart এ ক্লিক করার পর আপনাকে নিয়ে যাবে আরেকটি পেয়েছে এখান থেকে আপনি দেখতে পাবেন কত টাকা হয়েছে এবং এখন আপনাকে যেতে হবে পেমেন্ট করার অপশন  পেমেন্ট করার অপশনে যেতে হলে আপনাকে প্রসিড টু অর্ডার এ ক্লিক করতে হবে

Step 9. এবং ঐ পেইজ থেকে আপনাকে  যেকোনো একটি পেমেন্ট
মেথড সিলেক্ট করতে হবে আমি এখানে বিকাশ সিলেক্ট করলাম এবং এখন আমার নাম্বার দেব। নাম্বার দিয়ে কর্নফাম এ ক্লিক করব। কনফার্ম ক্লিক করলাম এবং কমর্ফামে ক্লিক করার পর একটি কোড আসবে আমি কোড বসিয়ে যখন কনফার্ম করবো তখন আপনাকে বলা হবে যে আপনার বিকাশের পিন দিন। পিন দিয়ে কনর্ফাম করে  দিন।
বিঃদ্রঃ বিকাশের পিন দিলে আপনার কোন ক্ষতি হবে না কারণ এই যে পেইজটি আছে সেটি হচ্ছে বিকাশ পেমেন্ট এর একটি পেইজ।সম্পূর্ণ একটি বিকাশের এইটা কেউ তৈরি করতে পারবে না।ফিনিশিং সাইট পারবে না কারণ তারা একটি পেমেন্ট মেথড এর জন্য এই পেজটি তৈরি করেছে বিকাশ নিজেই। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের জন্য।

Step 10. এখন আপনার সাথে সাথে আপনার অর্ডারটি কনফার্ম হয়ে যাবে এবং আপনি এখন চলে যাবেন হোমপেইজে। হোমপেজে আসার পর আপনাকে একাউন্ট এ ক্লিক করলে এখানে মাই অর্ডার নামে একটি অপশন দেখায় সেখানে ক্লিক করার পরে অর্ডার পেইজে আপনি চলে যাবেন এবং আপনার যতগুলো অর্ডার আছে সব গুলো দেখতে পারবেন রিসেন্ট অর্ডারটি সবচেয়ে উপরে থাকবে।
উপরের লিখাটা না বুঝলে ভিডিও টি দেখতে পারেন। 




এখানে আপনার কোড টি রিডিম কিভাবে করবেন?  তার জন্য পোষ্টের নিচে লিঙ্ক দেওয়া আছে এই লিংকে গিয়ে আপনি দেখতেপারেন কিভাবে গুগল গির্ফট কার্ড রিডিম করতে হয়।

#2 Website For Buy Google Gift Card


GameOnbd থেকে কিভাবে গিফট কার্ড কিনবেন সেটাই এখানে এখন দেখাবো তো প্রথমে তাদের হোমপেজে চলে যাবেন।
GameOnbd


Step 1. হোমপেজে যাওয়ার পর আপনি সাইন আপ বাটনে ক্লিক করবেন।
Steo 2. এই পেজে আপনাকে ইউজারনেম, ই-মেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্টার এ ক্লিক করুন।
Step 3. এবার রেজিস্টার করার পরে আপনার যে ইমেইল এড্রেসটি দিয়েছেন এই ইমেইল এড্রেসে একটি মেইল চলে যাবে এবং ইমেইলটি আপনি ওপেন করে ক্লিক টু ভেরিফাই ক্লিক করবেন এবং আপনার একাউন্টি ভেরিফাই হয়ে যাবে।
Step 4. এখন আপনি ওয়েব সাইটের হোম পেইজের বাম দিকে একটি বক্স দেখতে পাবেন ওই বক্সে ক্লিক করার পরে একটি ড্রপডাউন মেনু আসবে যত মেনু থেকে আপনি Store এ ক্লিক করবেন।
Step 5. Store ক্লিক করার পরে আপনাকে একটি পেজে নিয়ে যাবে এবং এই পেইজে শর্টিং এর জন্য বক্স দেখতে পাবেন এই সর্টিং এর বক্সে ক্লিক করে আপনি Sort by popular এ ক্লিক করবেন এখানে সর্বপ্রথম চলে আসবে গুগোল গিফট কার্ড।
Step 6. গুগোল গিফট কার্ড এ ক্লিক করে আপনি একটি পেজে নিয়ে যাবে। এই পেইজে আপনাকে দুটি অপশন দেখাবে একটু নিচে গেলে দুটি অপশন দেখাবে।  একটি হলো রিজন এবং অন্যটি হলো অ্যামাউন্ট এখানে দুই ধরনের গিফট কার্ড পাবেন একটি হলো ইউএস আর আরেকটি হলো ইন্ডিয়ান রুপি। আপনি যখন Us Dollar Or Indian Rs এ Select করবেন তখন নিচে অ্যামাউন্ট Select করবেন। 10, 50,100,200,1000 এরকম একাউন্টের Rs and dollar আপনি কিনতে পারবেন। আপনি যত কিনবেন তত সিলেক্ট করার পরে Cart ক্লিক করবেন।

Step 7. Cart  এ ক্লিক করার পরে আপনাকে একটা পেইজে নিয়ে যাবে এই পেজে আপনাকে দেখাবে যে কত টাকায় কত গিফট কার্ড বা কত ডলারের গিফট কার্ড কিনেছেন সেটি। তো একটু নিচে গেলে দেখতে পাবেন প্রস্টিটিউট চেক-আউট।  এই অপশনে ক্লিক করবেন এখন আপনাকে যে পেইজে নিয়ে এসেছে সেই পেইজে আপনাকে আপনার সম্পূর্ণ ঠিকানা, নাম্বার, ইমেইল গেইম আইডি দিতে হবে। (এখানে আইডিতে কোন কিছু দিতে না চাইলে আপনি NA দিয়ে দিবেন) তারপর সবার নিচে tram and conditions  এ টিক মার্ক দিয়ে অর্ডার এ ক্লিক করবেন।

Step 8. এর পরের পেজে আপনাকে পেমেন্ট অপশন এ নিয়ে যাবে যেকোনো একটি পেমেন্ট মেথড এ ক্লিক করে আপনার পেমেন্ট মেথড টি কমপ্লিট করবেন আপনার হোমপেজে চলে আসবেন
Step 9. এবং হোমপেজে মাই অর্ডার নামে একটি অপশন পাবেন এই অর্ডার অপশনে আপনার তিনটি পেয়ে যাবেন যখন দিয়ে দেবে মূলত এই সাইড একটু সময় নিয়ে পড়ে থাকে এক ঘন্টা পর্যন্ত বা 2 ঘন্টা time লাগতে পারে

Let's See Video Tutorial

এই দুটি ওয়েবসাইট থেকে গুগল গিফট কার্ড, এমাজন গির্ফট কার্ড, নেটফ্লিক্স, ইত্যাদি সাবক্রাইব করতে পারবেন। ভিবিন্ন সফটওয়্যার কিনতে পারবেন।

Thursday, September 05, 2019

One Love One Kiss Theory

10:37 0
One Love One Kiss Theory
one love one kiss
One love one kiss
Learn About What's Relationship in Wikipedia 

মানুষ কত আজব প্রাণী।  তার চেয়েও আজব তাদের কার্যকালাপ। কিছু জিনিস আমাদের চোখের সামনে ঘটে গেলেও আমরা গভির ভাবে ভাবি না।
বলা হয় পৃথীবির মানুষ ৭০০কোটি(বর্তমানে তা ৮০০ কোটি হয়তো পেরিয়ে গেছে) 
সে অনুযায়ী যদি পৃথীবির অর্ধেক নারী থাকে তাহলে তাদের সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ৪০০ কোটি(বা তার বেশি)।

আমাদের চারপাশে যা দেখি তার সহজ একটা হিসাব আমি করবার চেষ্টা করবো। 
ধরা হলো, চারশো কোটি নারীর মধ্যে প্রতিদিন ১৩০ কোটি নারী কোনো না কোনো পুরুষের প্রেমে পড়ে। 
এবং বাকি ২৫০ কোটির মধ্যে ১৩০ কোটি বর্তমানে রিলেশনশিপ জড়িত আছে। 
এবং রইল ১০০ কোটি। 
যারা প্রতিনিয়ত একাধিক রিলেশনে জড়িত। 
আর বাকি রইল ৪০০ কোটি।
যারা সবে মাত্র প্রেম/ভালবাসায় আসক্ত হতে শুরু করেছে কিংবা এরা কারো প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে(প্রেম করবে কি না এরা দুটানায়)

এবার একটু ব্রেকাপের হিসাব টা চুকিয়ে নেই। 
ধরা হলো, বর্তমানে রিলেশনশিপ থাকা ১৫০ কোটি নারীর মধ্যে প্রতিদিন ব্রেকআপ হচ্ছে ৫০% এর মতো। 
তাহলে তাদের সংখ্যা দাড়ায় ৭৫ কোটিতে।
এবং এদের প্রত্যেকেরই রিলেশন ছিল ১বছরেরও উপরে। 

আবার, প্রতিদিন নতুন নতুন (একাধিক) রিলেশনে থাকা (১০০ কোটি) নারীদের মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে ৪০% এর মতো রিলেশন হারায়।
তাহলে তাদের সংখ্যা দাড়ায় ৪০ কোটি।
এই ৪০ কোটি নারী এক সময় আর কোনো রিলেশনে জড়ায় না। 
আবার
যারা,নুতন প্রেমে পড়তে ব্যস্ত তাদের সংখ্যা নেহাত কম নয়।  
প্রায় ৪০ কোটি।

One Love One Kiss
এবার হিসেবের পাল্লােটা একটু ভারি করার সময়।
ধরা হলো এই ৪০০ কোটি নারীর মধ্যে সব সময় রিলেশনে থাকে ৩০%  অর্থাৎ এদের সংখ্যা হল ১২০ কোটি।
এবার হিসেব মতে,
Online Kiss
প্রতিদিন যদি একটি নারী একটি পুরুষ কে Kiss করে তাহলে তার সংখ্যা দাড়ায় ১২০ কোটি।
এই ১২০ কোটি শুধু মাত্র অনলাইনে।
তবে অনলাইনে কিস করা হয় গড়ে ২০ টি।
তাহলে ১২০*২০= ২৪০০ টি Kiss

Real Kiss
একটি রিলেশন যদি ১ বছর স্হায়ী হয় তাহলে গড়ে তারা ১২-১৫ বার ডেটে যায়।
কিংবা এলোমেলো ভাবে দেখা করা মিলিয়ে ১৫ টি দেখা হয় যেখানে Kiss বিনিময় হয়। 
তো এই হিসেবে ১২০ কোটি কে যদি হিসেব করা হয় তাহলে মোট কিস দাড়ায়।
১২০*১৫= ১৮০০ কোটি Kiss

এতো গেল ১ বছর স্হায়ী রিলেশনের ক্ষেত্রে।
যারা প্রতি মাস অন্তর অন্তর রিলেশন পাল্টায় তাদের হিসেব টা আলাদা।
এদের সংখ্যা প্রায় ৪০ কোটি।
এদের মধ্যে বাস্তবে কিস দেওয়া নেওয়া হয় ৬০%।
কারণ এরা দ্রুত বর্ধনশীল বৃক্ষের মত।
সব কিছুতে আল্ট্রাফাস্ট।
এদের সংখ্যা ২৪ কোটি।
এদের কিস সংখ্যা ২৪*১=২৪ কোটি।

সব মিলিয়ে একটা হিসেব করে নেই। 
পৃথীবিতে আছে ৪০০ কোটি নারী।
এরা গড় হিসেবে ৩-৪ টি রিলেশন করে।
প্রতিটি রিলেশনে ১৫ টি করে কিস। 
তাহলে হিসাব করলে এভাবে হয়।
৪০০*৪=১৬০০ কোটি রিলেশন।
১৬০০*১৫=২৪০০০ কোটি Kiss

Sunday, June 30, 2019

আধুনিক ভালবাসার Screct Of Modern Love

17:11 0
আধুনিক ভালবাসার Screct Of Modern Love







ভালবাসা নামটা শুনে যুবক গুলা আজকাল হাসে।
এ যেন নতুন কোনো ফ্যাক্ট যেটা নিয়ে অট্ট হাসি না হাসলেই নয়। ভালবাসা নামক বস্তু টি আজ একটা নাম মাত্র।
নরম স্তনে হাত রেখে কায়দা করে
ভালোবাসা নামের কীটটা জাগিয়ে তুলা
আজকালকার ফ্যাশন হয়ে গেছে।
একটা প্রেমিকা কে খেয়ে ছেড়ে দিয়ে নতুন আরেক টা ধরা যেন একটা নেশা হয়েগেছে।
প্রেমিকার ব্রার সাইজটা জানেনা এমন
একজন সৎ প্রেমিক পাওয়া বর্তমান যুগের
জন্য হাস্যকর ব্যাপার একটা। পার্কের
চিপায় চিপায় যে পরিমাণ ভালোবাসা
লেনদেন হয় তার চাইতে বহুগুণ বেশি
মেসেঞ্জারে হয়ে থাকে। রাত ১২ টার পর যে মেসেইজ গুলো আদান প্রদান করা হয়, জাহান্নামে যাবার জন্য এগুলোই যথেষ্ট। খোলামেলা
পরিবেশের পর্ণ সাইডগুলির প্রতি আসক্তি
বেড়েই চলছে অনবরত। প্রেমিকার মনে
আজকাল ভালোবাসা খুঁজার চাইতে
প্রেমিকার কোমরে ভালোবাসা খুঁজা হয়
খুব করে।বুকের ভাজে খুজা হয় স্বর্গ সুখ।

হুড তুলা রিক্সাগুলি আজকাল কারণ
হিসাবে বাবা মা ভাই বোন অথবা
ফ্যামেলির কোনো মেম্বারের প্রতি ভয়টা
খুঁজে পাওয়া যায়না। প্রেমিকার তলপেটে
হাত বুলিয়ে স্বর্গ খুঁজে দেওয়ার নিয়মটাই
পাওয়া যায়।
সবার সামনে লিপ কিস করে প্রেমিকের সাহসীকতার পরিচয় নেয় প্রেমিকা।

আজকালকাল যুগে বাসর রাতের গোপনীয়
কথাগুলো দুলাভাই অথবা ভাবীর কাছে
যেয়ে শুনতে হয়না। এখন প্রতিটা ফিল্মেই
শিখিয়ে দেওয়া হয় কীভাবে বিয়ের আগে
মধু খেয়ে মৌমাছিকে তাড়িয়ে দিতে হয়।
বইয়ের পাতায় শিখানো হয় বাচ্চা ড্রপের
কাহিনী। এখন আর দোকানের ভেতরে লুকিয়ে ব্রা বিক্রি করা হয় না।  রাস্তার পাশে সবার সমানেই চলছে বেচা কেনা। কারণ এখন এগুলো লুকিয়ে রাখার সময় নয়। অপেন সেক্সের দুনিয়া এটা।
 কনডমের উপকারিতার কথা
স্পষ্টভাবে ক্লাস টেনের কৈশোর ছেলে
মেয়েকে জানিয়ে দেওয়া হয়।তারা তা কাজে লাগাও।
আজ-কাল ভালবাসা দিবসের দিনে পত্রিকার প্রধান শিরোনাম হয় "ঢাকায় কনডমের ব্যাপক চাহিদা" কিংবা "শুধু ঢাকাতেই ৬ কোটি কনডম বিক্রি"

.
হোটলে নিরিবিলি পরিবেশ তৈরি করে
দেওয়া হয়। একজন প্রেমিক তার প্রেমিকার
সাথে একান্ত নিরিবিলি কথা চালিয়ে
যায় দিব্বি করে। হুড তুলা রিক্সার অসম্পূর্ণ
কাজগুলি সম্পূর্ণ হয় হোটলের রুমে। বিয়ের
আগে সুখ দেওয়া নেওয়া হয় নিয়ম করে।
এতে করে ভার্জিনিটি নষ্ট হলেও প্রেমিকার কিংবা প্রেমিকের কি যায় আসে?
পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষ দেখতে সাধুর
মত। তবে, আসলে ঠিক ততোটা তারা সাধু নয়।
জানেন? যাকে সাধু ভাবতাম, তার সার্চ ইঞ্জিনের
প্রথমেই থাকে খোলামেলা পরিবেশ। ব্রাউজারের হিস্টি দেখলেই এক পলকে আন্দাজ করা যায় ছেলেটা কতটা পর্ণে আশক্ত।

কথা কম বলা মেয়েটাও বফের সাথে রাত
কাটাতে দ্বিধাবোধ করেনা। পার্কের এক কোণে বসে হিজাব টা খুলে দিতে দ্বিধাবোধ করে না। কেউ না দেখলে পায়জামার ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দিলেই প্রেমিক চূড়ান্ত স্টেটেজে চলে গেল!

ডিজিটাল যুগে সেক্সের প্রতি যেভাবে
ছেলেরা আসক্ত ঠিক তেমনি মেয়েরাও
আসক্ত। মেয়েরা ও সমান অধিকার নিবে না তা কি হয়? তাই তো  সার্চ ইঞ্জিন চেক করলে সবচেয়ে
বেশি পর্ণ সাইডগুলিই হুমড়ি মেরে চোখের
সামনে ঝলমল করে। পুরাতন যুগের
ভালোবাসার কথা জানালে মেয়েটা বলে
উঠে তোমার কাছে আমার ফিলিংসের
কোনো মুল্য নেই। সেক্সুয়াল চ্যাটিং করলে
বুঝি ছেলেটা ফিলিংস বুঝে।না করলে ছেলেটা ক্ষ্যাত।  ভদ্র ভাষায়
চ্যাটিং করলে ভালোবাসাই চিনেনা। আধুনিকতা কি তা বুঝে না।
কী অদ্ভুত?
.
চ্যাটের ফাকে চুষে দেওয়া চলে নিয়ম করে।
পায়জামা ভিজিয়ে দেওয়া হয় পাতলা
পানিতে।  ভালোবাসা মানে জানু তুমি হট।
তোমার সেক্সি ফিগার, গোলাপি রঙের
ঠোঁট। ৩৪ সাইজের স্তন। এটাই ভালোবাসা।
আর কী বা লাগে আমার।পৃথীবিতে সুখ বলে তো তোমার সেক্সি কথা। তোমার হট ভয়েস।

আজ কালকের মেয়েদের কে প্রপোজ করলে বলে "ঐ সব ভালবাসা টালবাসা কি দোস্ত? যখন যা চাস তাই পাবি। আই লাভ ইউ কেন বলতে হবে?
এতে করে যুবক ছেলেটির সেক্সের একটা নিশ্চিত ব্যবস্থা হয়ে যায়। সন্ধ্যে হলে ব্যস একটা কনডমের পেকেট নিলেই হয়।

তবে হয় কি জানেন?
শুধু তুমি আমি মাগী বললে যা সব সমস্যা।
তুমি আমি বেশ্যা বললে সমস্যা।
বফের সাথে বেশ্যাগিরি করলে জানু তুমি অনেক ভাল।
 আর আমি তুমিবেশ্যা বলে হাক দিলে এটা গালি দিয়ে দিছি।

বিড়ালকে আজকাল শুঁটকি চোর বলা
যাবেনা। চোর কে চোর বললে তুমি খারাপ।
কারণ সে সাধু সাজতে ব্যস্ত এখন।
সময় যে এখন পরিবর্তন হয়েছে।

ভালোবাসা কখনো কামিজের ফাক
ফোকরা দেখেনা। স্তনের সাইজটা জানার
চেষ্টা করেনা। ভালোবাসা মানে দৈনিক
প্রেমিকের পিকে হটনেস খুঁজে পাওয়া না।
ভালোবাসা এক অন্য রকম ফিলিংস। যা
মনে চেপে ধরে বাঁচা যায় আজীবন।
শুদ্ধ ভাষার প্রেমের স্বাদটা অনুভব করুন।
দেখবেন পৃথিবীটা আপনার কাছে অনেক সৎ
মনে হচ্ছে।
ভালবাসা মন
চলুন না, আজ থেকে বদলে যাই।
আমার আমি থেকে বদলানোর অধ্যায়টা শুরু
করি।

Monday, May 20, 2019

অনলাইনে পাসর্পোট চেক Check Online Passport Status

14:06 20
অনলাইনে পাসর্পোট চেক Check Online Passport Status
আসসালামুআলাইকুম। 
আশা করি সবাই ভাল আছেন। 
এই পোষ্ট থেকে জেনে নিতে পারবেন কিভাবে খুব সহজে অনলাইনে বাংলাদেশ মেশিন রেডিরল পাসর্পোট/অনলাইন পাসর্পোটের কতটা কাজ হয়েছে সেটা দেখতে পারবেন।

অনলাইনে পাসর্পোট চেক Check Online Passport Status

কিভাবে অনলাইনে পাসর্পোট চেক করবেন সেটা দেখাব।
এই প্রসেস এর মাধ্যমে শুধু মাত্র মিশিন রিডেবল পাসপোর্ট এবং ই-পাসপোর্ট চেক করা যাবে। আর বর্তমানে প্রায় সব গুলো পাসপোর্ট ই অনলাইনে প্রসেস করা হয়। সো, নো টেনশন যে কোন ধরনের পাসপোর্ট ই হোক না কেন Online Chack করতে পারবেন

ভাল ভাবে বুঝতে হলে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত দেখবেন,  না বুঝলে কমেন্টে জানাবেন
অনলাইনে পাসর্পোট চেক Check Online Passport Status



অনলাইনে পাসপোর্ট চেক করতে হবে কিভাবে

Thursday, April 04, 2019

জিবনের চলার পথে মেনে চলুন উপদেশ গুলো advice for life

00:59 1
জিবনের চলার পথে মেনে চলুন উপদেশ গুলো advice for life

সুখময় পরিবার গড়তে হলে নিচের জিনিস গুলো মেনে চলুন।







৫১.বেশি কথা বলা অযথা বক বক করার অভ্যাস ভাল নয়। বেশি কথা বলা লোক গুলো কে কেউ পছন্দ করে না। বেশি কথা বললে মাঝে মধ্যে অসংগত কথা বার্তা মুখ দিয়ে চলে আসে। এতে দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য খারাপ।

৫২.নিজের কাজ নিজে করবে। নিজের কাজ নিজে করলে কাজ ভাল ভাবে করা যায়। অন্য কাউকে দ্বারা কাজ করালে সে তার মত কাজ করবে। এতে করে কাজটি সঠিক নাও হতে পারে। নিজের খেয়াল খুশি মত নাও হতে পারে।

৫৩.নিজের মূল্যবান সময় অযথা অকারণে ব্যয় না করে বরং পরিবারের মানুষ তথা সন্তানদের সময় দিন। এতে করে বাবা/মায়ের প্রতি সন্তানের মায়া /ভালবাসা বাড়বে। 

৫৪.মেয়েরা শ্বশুর বাড়ির গিবত গায় বাপের বাড়ি গিয়ে।  এটা জগণ্য একটি কাজ। অপর দিকে কেউ স্বামীর বাড়ির  সুনাম গায় বাপের বাড়ি গিয়ে  
এতে করে দুই বাড়ির মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয়। 
এর মূলেই একজন মহিলা।

৫৫.শুধু নাম যশ/খ্যাতির কামানোর জন্য কোনো কাজের ভার কাদে নিবে না।

৫৬.অনুমতি ব্যতিরেক কারো জিনিস ব্যবহার করবেনা।

৫৭.চিৎকার কর কথা বলবে না। এতে করে মানুষ খারাপ ভাববে। গোপন কথা হলে আস্তে কিংবা যে জায়গায় মানুষ কম সেখানে গিয়ে বলবে।

৫৮.বড়দের সাথে হাসি তামাশা করবে না।আর বেশি অবুঝদের সাথে হাসি তামাশা করবে না।

৫৯.নিজ পরিবারের কিংবা সন্তানদের প্রশংসা করে বেড়াবে না।

৬০.কাউ কে কোনো কথা বললে তার বংশ এবং মৃত ব্যাক্তি তুলে কথা বলবে না। এতে বড় ধরনের গোনাহ হবে এবং এতে বড় সমস্যা সৃষ্টি হবে।

৬১.সুধু মাত্র ভাল খাওয়া বা ভাল কাপড় চোপড় পড়ার অভ্যাশ কখনোই করোনা। এতে করে জিবনে বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে। 
আল্লাহ না করোক কোনো সময় যদি অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হয় তখন কি করবে?

৬২.মেয়ে হলে তাকে ছোট বেলা থেকে আদাব কয়দা ভাল ভাবে শিক্ষা  দাও। একটি ভাল মেয়েই পারে একটা পরিবারের মুখ উজ্জল করতে। 
ছেলে গুলোকে উত্ত্ম চরিত্রের শিক্ষা দাও। 
মাঝে মধ্য বাজারে নিয়ে গিয়ে বাজার শিখাও। 

৬৩.মেহমানের সামনে কারো সাথে রাগ করবে না। 

৬৪.মেহমানের সামনে পারিবারিক কোনো সমস্যা নিয়ে কথা বলনা।  এতে করে মেহমানও লজ্জা পাবে। তুমি তো লজ্জা পাবেই।

৬৫.কোনো মজলিসে অনেক জন একসাথে জমা হলে সেখানে সবাই দাড়িয়ে গেলে তুমিও দাড়িয়ে যায়। সবার ছোট হলে তাদের সামনে বসা টা বেয়াদবি। দাড়িয়ে থাকা তোমার জন্যই ভাল।

৬৬.খানা খেয়ে কাউ কে না বলে টেবিলে খাবার রেখে যাবে না। এতে করে কুকুর/বিড়াল খাবার নষ্ট করতে পারে। 

৬৭.যখন বাইরের কোনো ছেলে বাড়িতে কোনো কাজে আসে তখন মেয়েরা সেখানে যাবে না। 
কেউ আসলে যদি সামনাসামনি পড়ে তবে ওড়না দিয়ে মুখ ডেকে চলে আসবে।

৬৮.শত্রুর সাথে ভাল ব্যবহার করো। এতে দুশমনি বৃদ্ধি পাবে না। যদি তাকে সহ্য না হয় তবে এড়িয়ে চলো। 

৬৯.যখন অবশর সময় পাও তখন গান/গল্প/মুভি দেখে সময় পার না করে ধর্মীয় বই/ডকুমেন্টারি বই ইত্যাদি পড়তে পার।

৭০.দু জন জগড়া লাগলে তুমি এমন কথা কাউ কে বলবে না যে, তারা দুজন মিলে গেলে তোমাকে লজ্জিত হতে হয়।


৭১.যার তার ঘরে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করবে না।

৭৩. যাকে চেন না। তার সামনে কোনো এলাকা/বংশের বদনাম করো না।

৭৪.বড়দের সামনে বসবে না। তাদের মাথার কাছেও না। যদি কেউ বলে তবেই বসবে।

৭৫.পরের কোনো জিনিস আনলে সেটা দ্বারা খুব সাবধানে কাজ করো।

Monday, March 25, 2019

জিবনের চলার পথে মেনে চলুন উপদেশ গুলো advice for life

00:45 0
জিবনের চলার পথে মেনে চলুন উপদেশ গুলো advice for life

সুখময় পরিবার গড়তে হলে নিচের জিনিস গুলো মেনে চলুন।







১. কারো সাথে দেখা করতে গেলে দীর্ঘ সময় বসে বসে গল্প গুজব করবে না এতে সে বিরক্তি বোধ করে বা তার কাজের ক্ষতি হয়।

২.প্রত্যেক বস্তু রাখার স্হান নির্ধারন করে নিবে। যেন ঘরের সকলেই কাজের সময় এখানে সেখানে তালাশ করতে না হয়।  আবার কাজ সে প্রত্যেকেই যেন পুনরায় ঐ স্হানেই রাখে। এমনি ভাবে তোমার নিজের আসবাব পত্র রাখার জন্য নির্দিষ্ট স্হান টিক করে নিবে। যেন কাজের সময় সবকিছু হাতের কাছে পাও। তালাশ করতে হয় না।

৩.রাতে দরজা বন্ধ করার আগে ভাল করে দেখে নাও।  বিড়াল কুকুর যেন ঘরে প্রবেশ করে লুকিয়ে না থাকে।  তাহলে বাতের বেলায় জিনিস পত্র নষ্ট করার আশংকা আছে। আর কিছু না হোক এগুলোে খস খস আওয়াজে ঘুমের ক্ষতি হবে।
কুকুর থাকলে পরে জান মালের ক্ষতি হতে পারে।

৪. মাঝে মাঝে রেখে দেওয়া কাপড় চোপড় বই পুস্তক রৌদ্রে শুকাতে দাও

৫.ঘর বাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখ
৬.যদি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে চাও হাত পা গুটিয়ে রেখ না।  বরং নিজ হাতে নিজের কাজ করো। শরীর ভাল থাকবে  শরীর ভাল থাকলে মন ভাল থাকে।
৭. চৌকি, পিড়ি প্লেট,  বাটি,  পাথর,  সিল ইত্যাদি চলাফেরার রাস্তায় ফেল রেখ না।  অনেক সময় দেখা যায়।  রাতের অন্ধকারে কেউ বেপরোয়া ভাবে হাটতে গিয়ে হোটচ খেয়ে পড়ে। এভাবে মারাত্মক ভাবে আঘাত পাবার আশংকা থাকে

৮.কেউ কথা বললে তার কথার সাথে হ্যাঁ না জবাব দিবে।  যেন সে নিশ্চিত হয় যে তার কথা শুনছেন। এমন যেন না হয় যে, তুমি শুনছ অথচ সে মনে করবে তুমি শুনছ না।
এটা কে বলে "ইন্সটেন্ট রেসপন্স " কথা বলার সময় বক্তার দৃষ্টি, এবং তার তাকানো ও হ্যা না বলা দিয়ে বলা যায় সে কতটা মনোযোগী

৯.বাচ্চাদের ব্যাপারে সাবধান হবে। তাদের কে পেছন থেকে তাগা করবে না এতে করে সামনের দিকে তারা হোচট খেয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

১০.কারো বাড়ীতে বেড়াতে গেলে তার কাছে কোনো কিছু চাওয়া থেকে বিরত থাকবে। কারণ হয়ত সে সময় সে দিতে নাও পারে (তার সামর্থ থাকলেও) । এতে করে সে লজ্জিত হবে।

১১.মানুষের সামনে বসে থুথু, নাক জাড়া, কাশি ফেলা,  এসব করবে না।  কারণ এতে তোমার নোংরামি প্রকাশ পাবে এবং মানুষ খারাপ পাবে।

১২.খাওয়ার সময় এমন কিছুর নাম নিবে না  যাতে করে খাওয়া অবস্থায় ব্যাক্তির খেতে ঘৃণ্যা আসে কিংবা সে খাওয়া থেকে বিরত থাকে।

১৩.অসুস্থ ব্যাক্তির সম্পর্কে এমন কিছু বলবে না যাতে করে সে এবং তার পরিবারের মানুষ কষ্ট পায়।  যাতে করে তাদের ভেতরে নৈরাশ্য সৃষ্টি হয়। বরং তাদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করবে।
যেমন-- এটা তেমন কিছু নয়। ইনসাআল্লাহ দ্রুত সুস্হ হয়ে উটবে

১৪.যদি কারো বিষয়ে গোপন কথা বল।  এবং ঐ সময় ঐ ব্যাক্তি উপস্তিত থাকে তবে তার দিকে ইশারা করবে না।  এতে করে সংন্দেহের সৃষ্টি হবে।

১৫.কথা বলার সময় হাত নাড়াচাড়া করবে না।

১৬.পরিধানর কাপড় দিয়ে নাক ঝাড়বে না।

১৭.জুতা পরার সময় পরিষ্কার করে নাও। কথায় আছে "জুতায় মানুষের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করে"
তেমনি ভাবে যে কোনো কিছু পরা কিংবা ব্যবহারের আগে ঝেড়ে নিবে।

১৮.মানুষের চলাফেরার রাস্তায় বসবে না। এতে মানুষের চলাফেরা করতে কষ্ট হবে।

১৯.ছুরি, চাকু, ধারালো ব্লেট, সুই, ইত্যাদি ধারালো জিনিস নিয়ে খেলা করবে না

২০.দূরদূরান্ত থেকে মেহমান আসলে তাকে পানি খেতে দিবে। ভাল মন্দ খবর নাও। তার প্রসাবের কিংবা পায়খানার দরকার আছে কিনা তা জিজ্ঞাস করো। খাবান দাবারের বিষয়ে অনাড়ম্বর করব না,  তাড়াতাড়ি খেতে দেবে।,

২১.শরীরে ব্যবহার করা কাপড় দ্রুত ধুয়ে পরিষ্কার করে নেবে। এতে করে শরীর মন যেমন সুস্হ থাকে। রোগ জিবানু ছড়ায় না।  দূর্ঘন্ধ সৃষ্টি হয় না।

২২.টয়লেট বা পায়খনা থেকে পেন্টের চেইন/পায়জামার ফিতা বাধতে বাধতে বের হবে না।

২৩.কাউকে কিছু দিতে হলে দূর থেক নিক্ষেপ করবে না।  বরং তার হাতে দিবে।

২৪.কোন কথা বললে বা কারো কথা উত্তর দিতে স্পষ্ট করে কথা বল কিংবা তার কথার উত্তর দিবে স্পষ্ট করে।

২৫.কেউ কোন কথা বললে তার কথার উত্তর দিয়ে অন্য কাজ করবে।

২৬. ছোট মেয়ে /ছোট ছেলের সামনে নির্লজ্জ কথা বলবে।  এতে তারা নির্লজ্জ হয়ে যাবে।

২৭.যার তার কাছে ঘর/টাকা/দরকারি কাগজ/মেয়ে / দোকান/ চাবি/ ইত্যাদি দিয়ে যাবেন না।
অপরিচিত পুরুষ কে ঘরে ডুকতে দিবেন না। সব দিক থেকে যাচাই বাচাই করে ঘরে ডুকতে দিবেন।  বিষেশ করে ঐ সব মানুষদের ঘরে ডুকতে দেবেন না যারা ঝাড়ফুক করে। ভেলকি তামাশা দেখিয়ে বেড়ায়। এ ধরনের প্রতারকদের কাছ থেকে মেয়েদের দূরে রাখবেন।  এবং কিছু বেদে মেঢে আসে ঝাড়ফুক করতে এদের পশ্রয় দিবেন না।

২৮.কোনো দোকান থেকে বাকি জিনিস পত্র আনলে তার হিসাব লিখে রাখা ভাল। কারণ কোনো সময় দোকানদার বেশি চাইতে পারে কিংবা কম দিতে পারেন।

২৯.আলমারি, সিন্দুক, টাকা-পয়সা, গয়না পত্র, রাখা  থাকে এমন জিনিস খোলা রে্রকে কোথাও চলে যেও না বরং সব সময় তালা দিয়ে রাখ।

৩০.যতটুকু সম্ভব সংসারের খরচপাতি সীমিত রাখবে এতে করে বেহিসাবি হবে না এবং সংযমী হতে পারবে।

৩১.বাহির থেকে আগত মহিলা/পুরুষ দের ঘরের কথা বলবে না।  এতে করে ঘরের কথা বাহিরা প্রচার হয় এবং নানান জন নানান কথা বলে।

৩২.বাহিরে আসা যাওয়া করে এমন ছোট ছেলে মেয়েদের কে দামি জিনিস (যেমন- স্বর্ণ, রোপা)  পরাবে না। এতে করে তাদের কে চুর কিংবা ডাকাত আক্রমন করতে পারে। নানান সমস্যা হতে পারে।

৩৩.বাহির থেকে আগত ছেলে/মেয়ে যদি বাসার কোনো ব্যাক্তির খোজে আসে তাহলে পরিবারের যাকে খুজতে আসছে তাকে জিজ্ঞাস করবে। যদি না চেনে তবে বড় কাউকে বিষয় টা জানাবে। তার দেওয়া কোনো জিনিস নেবে না।

৩৪.কোনো ব্যাক্তি যদি গাড়ি সহ এসে বলে " আপনাকে অমুক জায়গায় য়েতে হবে আপনার পরিচিত অমুক আছেন,  তবে তার সাথে যাবে না। তোমার পরিচিত ব্যক্তির সেখানে থাকা নিশ্চিত করার পর যাবে।

৩৫.ছোট বাচ্চা কে বাবা-মা দাদা-দাদি চাচা-মামার নাম টিকানা শেখাবে।  কারণ হঠাৎ হারিয়ে গেলে যদি নাম ঠিকানা না বলতে পারে তাহলে খুজে পেতে কষ্ট হবে।

৩৬.কুকুর, বিড়াল এসব থেকে ছোট বাচ্চা দের দূরে রাখবে। নির্বোধ ছোট্ট বাচ্চা নাবুঝে এগুলো কে ধরতে চেষ্টা করবে এতে করে কুকুর বা বিড়াল খামচি/কামড় দিতে পারে।

৩৭.বেশি ঘনিষ্ঠদের টাকা ধার দিও না।  যা দিবে তা যেন তার দেওয়ার যথেষ্ট সামর্থ্য থাকে।

৩৮.কোনো ভাল ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজের খেঢাল খুশি মতো ঔষধ খাবে না।  এতে অনেক সময় বিপরীত কাজ হতে পারে।
ঔষধ কিনার সময় ভাল ভাবে দেখে শুনে ঔষধ নিবে।

৩৯.গাড়ি/ট্রেন দূরে কোথাও যাবার সময় টিকেট ভাল ভাবে আছে কিনা দেখে নেবে।

৪০.কোথাও যাবার আগে টাকা পয়সা টিক টাক আছে কিনা দেখে নেবে।

৪১.যান বাহনে ঘুমাতে চেষ্টা করবেনা। দূর্ঘটনা বলে কয়ে আসে না। ঘুমে থাকলে কি হবে আল্লাহ ভাল যানেন।

৪২.গাড়িতে কেউ কিছু দিবে তা পরিহার করবে। ব্যাক্তি গত কিছু শেয়ার করা থরকে বিরত থাকবে।
গাড়িতে পরিচিত হওয়া ব্যাক্তির সাথে সরাসরি তার বাড়িতে যাবে না। তার সম্পর্কে ভাল ভাবে জেনে তার পর একদিন যেতে পার।।

৪৩.পাগল কে কখনো উত্যক্ত করবেনা।
তার সাথে কথা বলবে না। কেন না সে কখন কি করে বসে তার টিক নেই। পরে তোমাকে লজ্জিত হতে হবে।

৪৪.অন্ধকারে কোথাও খালি পায়ে হাটবে না।   প্রথমে বাতি জ্বালাবে তার পর হাটাহাটি করবে।

৪৫.নিজের গোপন কিছু কাওকে বলবে না। অনেকে নিজের গোপন প্রকাশ করে তার পর তার কথা সবার কাছে প্রকাশ হয়ে যায়।

৪৪.নিজের গোপন জিনিস গোপনে রাখবে। কেউ কেউ নিজের ফেইছবুক কিংবা গুগল একাউন্টের পাসওর্যাড পযর্ন্ত অন্যকে বলে দেয়। এসব থেকে বিরত থাকবে।

৪৫.ব্যাংকের কাগজ/বাড়ির দলিল গোপন জায়গায় /তালা দিঢে রাখবে। পরিবারবর্গ ছাড়া যেন কেউ না দেখে।

৪৬.কোনো মহিলার কাছে নিজের মনের গোপন কথা বলবে এতে করে গোপন কথা ফাস হতে পারে। মহিলারা পেটে কিছু রাখতে পারেনা

৪৬.যে কাজের নিশ্চয়তা নেই এমন ব্যাপারে অন্যকে  নিশ্চয়তা দিবে না।

৪৭.আগে বেড়ে কোথাও শলাপরামর্শ দিতে যেও না।
৪৮. কোনো ভারি জিনিস কোরো মাথার উপরে দিঢে নিও না এতে পড়ে গেলে ঐ ব্যাক্তির মাথায় আগাত পাবে।

৪৯.নিজের ছেলে/মেয়েদের কিল, ঘুশি বা মোটা লাটি দিয়ে পিটাবে না। কোনো নাজুক জায়গায় আগাত পেলে বিপদ হতে পারে,  অগ্যতা মারা যেতে পারে।

৫০.লেখা পড়ায় থাকা বাচ্চাদের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার চেষ্টা করবে। যেন মস্তিষ্ক সতেজ থাকে।

ধন্যবাদ।
ভাল থাকুক আপনার প্রিয়জন
ভাল থাকুন আপনি

Saturday, March 09, 2019

বিকাশের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে করণীয় Bkash forgotten Password System

08:09 12
বিকাশের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে করণীয় Bkash forgotten Password System

বিকাশের পিন ভুলে গেলে করনীয়

বিকাশের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছি কি করবো?

বিকাশের নতুন কিছু  পলিসি এসেছে এবং  সিস্টেম এসেছে যার জন্য বিকাশের পিন রিসেট টা খুবই ইজি করে দেওয়া হয়েছে 

বর্তমানে বরাবরের মতো পিন রিসেট করতে হলে কয়েকটি বিষয়ে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে।
  
  • আপনার বর্তমান ব্যালেন্সে কত টাকা আছে
  • আপনি কোন আইডি কার্ড দিয়ে বিকাশ খুলেছেন
  • শেষবারের মতো আপনি কত টাকা ক্যাশ আউট করেছেন বা সেন্ড মানি অথবা মোবাইল রিচার্জ এর যেকোনো একটি ইনফরমেশন লাগবে।




সব ইনফরমেশন জোগাড় করে ফেললে চলুন জেনে নিই এবার 

পিন রিসেট করবেন কিভাবে

Step #1 প্রথমে বিকাশের মেনুতে যাবেন।
মেনু থেকে 9 নম্বর পিন রিসেট অপশনটি সিলেক্ট করবেন
বিকাশের পিন ভুলে গেলে করনীয়

Step #2 তারপর  আপনাকে আপনার আইডি কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স বা পাসপোর্ট এর নাম্বার অর্থাৎ আপনি যে ডকুমেন্ট দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলেছেন সেই ডকুমেন্টের আইডি নাম্বার এখানে দেওয়া লাগবে
বিকাশের পিন ভুলে গেলে করনীয়

Step #3 যে আইডি কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স পাসপোর্ট এগুলো দিয়ে রেখেছিলেন খুলেছেন সেগুলো যে জন্ম সাল আছে সেই চার ডিজিটের জন্মসাল দেওয়া লাগবে

Step #4 এখানে আপনাকে গত 10 থেকে 90 দিনের ভিতরে যে কোন একটি সার্ভিসকে সিলেক্ট করতে হবে যেমন ধরেন সেন্ড মানি মোবাইল রিচার্জ পেমেন্ট পে বিল ক্যাশ আউট ট্রান্সফার মানি অথবা যদি কোনো ধরনের লেনদেন না করে থাকেন তাহলে  No Transaction



Step #5  এখন আপনাকে যে সার্ভিসটি সিলেক্ট করেছেন তা অনুযায়ী অ্যামাউন্ট বসাতে হবে এখানে

এখন বিকাশ থেকে একটি মেছে আসবেন এবং মেসেজে আপনাকে একটি ওয়ান টাইম পিন দেওয়া হবে  
  • প্রথমে *274# ডায়াল করে মেনু থেকে  1 সিলেক্ট করা লাগবে
  •  এবং One Time Pin ( যেটি বিকাশ একটি মেসেজের মাধ্যমে দিবে)  বসাতে হবে 
  • তারপর আপনাকে একটি নতুন পিন সেট করতে হবে।

Forget Password 
Bkash Password Forgotten
বিকাশের নিয়ম অনুসারে আপনি পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে যার পাসওয়ার্ড তাকে সাথে নিয়ে ফোন করতে হবে।  
লাস্ট কয়েকটি ট্রানজেকশন এর তথ্য সাথে নিয়ে ফোন করতে হয়। 
যে ব্যাক্তির আই ডি কার্ড দিয়ে বিকাশ খুলা হয়েছে তার আই ডি কার্ড সাথে নিয়ে ফোন করা লাগে।

তো ধরুন আপনি দূরে কোথাও গেলে আপনার বিকাশের পিন ব্লক বা বিকাশের পিন ভুলে গেলেন।
এতে কিভাবে সমাধান করবেন সেটা নিয়ে মূলত আজকের পোষ্ট।।

প্রথমে আপনি যার আইডি কার্ড দিয়ে বিকাশ খুলা হয়েছে তাকে ফোন দিবেন
New Call (নতুন করে কল করার জন্য)  Add Call এ ক্লিক করবেন।

এভাবে Keypad  আসবে । এখানে বিকাশের হেল্পলাইনে নাম্বার ১৬২৪৭ ডায়াল করবেন।
*উপরে দেখুন কল হোল্ড হয়ে আছে

এবার উভয় কল দুটিকে কনফারেন্স করুন। 


২য় স্কিনসট অনুসারে  উভয় কল কনফারেন্স করবেন।

ওপাশে থাকা ব্যাক্তি কে বলে রাখবেন কোন কথা না বলতে যখন হেল্পলাইনে বলবে যার আইডি কার্ড তার কাছে ফোন দেন। সে সময় বলবেন তাকে কথা বলতে। 

বিঃদ্রঃ যদি পুরুষ হয় তবে আপনার কাছের কাউকে আইডি কার্ডের মালিক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে তথ্য গুলো (লাস্ট কত টাকা ক্যাশআউট এবং ক্যাশইন করা হয়েছে) সে গুলো জানিয়ে রাখবেন।

মহিলার আইডি কার্ড হলে কাছের যে কোনো মহিলাকে ব্যবহার করতে পারেন।
সম্ভন না হলে কলের ট্রিকস টা ব্যবহার করতে পারেন

Tuesday, March 05, 2019

গার্লফেন্ড থাকা এবং না থাকার সুবিধা vs অসুবিধা advantage and disadvantage of girlfriend

00:31 0
গার্লফেন্ড থাকা এবং না থাকার সুবিধা vs অসুবিধা advantage and disadvantage of girlfriend
গার্লফেন্ড থাকা vs গার্লফেন্ড না থাকা
-লুৎফুর রহমান


আজকের টপিক টা ভিন্ন ধরনের
আশা করছি ভাল লাগবে।

আমাদের জিবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হল গার্লফেন্ড।
যেটা বর্তমান জিবনের একটা অতিব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে।
তো চলুন যেনে নেয়া যাক এর সুবিধা এবং অসুবিধা!
Let's Start.......... Advantage and  Disadvantage  of Girlfriend.

গার্লফেন্ড না থাকার সুবিধা

১.মনে করেন আপনি ব্যাচেলর। ছোট খাট একটা জব করেন।  ছুটিদিন শুধুমাত্র শুক্রবার।
আপনার যদি গার্লফেন্ড না থাকে আপনি চুটিয়ে একটা জম্পেশ ঘুম দিতে পারবেন।

২.আপনি মাস শেষ হবার আগেই সেলারির কথা ভাবতে হবে না কারণ বাড়তি খরচের কোনো চিন্তাই নেই আপনার।

৩.আপনার ওয়ালেট থাকবে পরিপূর্ণ।

৪.প্রতি  সাপ্তাহে, মাসে,ঈদ,পর্বনে, নানান অনুষ্ঠানে   গিফট কেনার বাড়তি জামেলা নেই।

৫.প্রেমিকা কে বার্থডে উইশ করার মত জটিল ও কঠিন কাজটি আপনার করা লাগবে না।

৬.কেনাকাটার মত কঠিন কাজ করতে হবে না গার্লফেন্ডের সাথে। এতে বাঁচবে অতিরিক্ত টাকা।

৭.গার্লফেন্ডের বান্ধবী হল আরেক জামেলা।  দেখা হলেই এটা সেটা চেয়ে বসতে পারে। তাছাড়া সবাই কে নিয়ে ঘুরতে গেলে আপনার তো অবস্থা কাহিল হবে তা জানা শুনার কথা।

৮.ফোন: একটা অ্যাফেয়ার টিকে থাকে যোগাযোগের উপর।  তার জন্য প্রতিদিন দিন-রাত মিলিয়ে ফোন কলের জন্য আপনাকে বরাদ্দ রাখতে হবে অতিরিক্ত সময়।
*চেটিং: অফিসে গাড়িতে বাড়িতে যেখানেই যান না কেন চেটিং  তো আছে। এটা বাড়তি পেইন হিসেবে থাকবেই

৯.ডেটিং: মনে করেন আপনি ব্যাচেলর কোনো এক বাসায় থাকেন। তো ডেটিং করবেন কোথায়।  কত কিছু ম্যানেজ করতে হবে।
কিংবা ধরে নিলাম আপনার নিজের বাসায় থাকেন।
তো করেন দেখি বাসা ম্যানেজ। নিন গার্লফেন্ড কে বাসায়।
কিংবা আরেকটা সহজ কাজ করুতে হবে।  যদিও কটিন তবুও সহজ বলছি।
যেটা করবেন সেটা হল বন্ধুর বাসা ম্যানেজ করা।
এই সব জামেলায় মাথা হ্যাং হতে বাধ্য।

১০.বিয়ে: প্রেম মানেই বিয়ে।  আর প্রেমিকার বিয়ের বয়স হলে তো আর কথাই নাই।
বিয়ের কথা বলতে বলতে আপনার চৌদ্দগুষ্টি উদ্দার হতে কতক্ষণ?


অনেকেই হেসে কুটি কুটি হচ্ছেন।
অনেকেই আবার রাগে ফুসছেন এসব অসুবিধা দেখে।
তো চলুন সুবিধা গুলো দেখে নেই।


গার্লফেন্ড থাকার সুবিধা।

১.কেউ আপনাকে সিঙ্গেল বসে খেপাতে পারবে না।

২.বন্ধুদের কাছে গার্লফেন্ড নিয়ে মজাদার সব আজগুবি গল্প করতে পারবেন।

৩. মনে একটা এক্সটা আনন্দ থাকবে।

৪. গার্লফেন্ড মানেই একটু দুষ্ট আবদার। সাথে বসে ঝাল মুড়ি কিংবা ফুচকা খেলে মনে রাখার মত একটা স্মৃতি হতে পারে।
এক সাথে সিনেমা দেখা প্রচন্ড রকমের অভিজ্ঞতা হতে পারে।

৫.গার্লফেন্ড কে রিমাইন্ডার হিসেবে খাটাতে পারলে খুব ভাল করতে পারবেন জিবনে উন্নতির ক্ষেত্রে।
মনে করুন আপনি সব ভুলে যান। তো আপনার কার্য সম্পাদনের লিস্ট টা গার্লফেন্ড কে বলে রাখতে পারেন এতে করে সে সঠিক সময়ে আপনেকে ফোন করে জানিয়ে দিবে।

৬.প্রেরণা: কথায় আছে "পৃথীবিতে যত মহান ও চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর" এই হিসেবে আপনার গার্লফেন্ড হতে পারে আপনার সবচেয়ে ভাল সঙ্গী এবং আপনার প্ররণা শক্তি।

৭.সাহায্যকারী : মনে করেন আপনি জঠিল কোনো কাজে আটকে পড়েছেন। একটা কাজ আপনার করতে হবে ইমার্জেন্সি। এদিকে আপনার সাহায্যকারী কেউ নেই ব্যাস গার্লফেন্ড কে ব্যবহার করুন। তাকে বুঝিঢে বললে সে আপনার কাজ করতে বাধ্য।

৮.সঠিক পথে চলতে শেখানো : আমার জানা মতে, অনেক ছেলে ছিল যারা যখন যেটা খুশি সেটা করতে।  নিজেদের বিষয়ে কেয়ারলেস ছিল।
কিন্তু একটা গুণবতী গার্লফেন্ডের কারণ ছেলে গুলোও আজ সঠিক ভাবে তাদের কে গুছিয়ে নিয়েছে।

৯.সঠিক জিবন সঙ্গী : একজন গার্লফেন্ড হতে পারে জিবন সঙ্গী।  কারণ এই মেয়েটাই জানে আপনি কি চান বা না চান। সেই জানে আপনার পছন্দ অপছন্দ।

১০.অসময়ের সঙ্গী : মানুষের জিবন ঘাত-প্রতিঘাত আছে। সুসময়-দুঃসময় আছে।  এই সব সময়ে একজন পুরুষের পাশে একজন মহিলা থাকলে এই কঠিন সময় টা পার করতে খুব বেশি কষ্ট লাগে না।
বরং ভরসা পাওয়া যে,  "আমার পাশে তো একজন মানুষ আছে"


তো এই হল গার্লফেন্ড থাকার  সুবিধা এবং অসুবিধা

ভাল লাগলে লাইক।  কমেন্টস।  শেয়ার করবেন।