একজন ক্যানাডিয়ান যার নাম Lam Ho Yi (藍可兒)
জন্ম April 30, 1991।
Lam ছিলেন the daughter of emigrants from Hong Kong
যে একটি রেস্টুরেন্ট খুলেন Burnaby তে।
যেটি কানাডার Vancouver খুব কাছেই।
একাধারে সে ছিল the University of British Columbia তে অধ্যয়নরত ছাত্রী।
জানুয়ারির শেষের দিকে লাম ঘুরতে বের হন।
সে একাকি ঘুড়ে বেড়ায় Amtrak and intercity buses.
সে দেখতে যায় the San Diego চিড়িয়াখানা এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ছবি আপলোড করে.
জানুয়ারির ২৬ তারিখে সে লস এ্যাঞ্জেল এ ফিরে যান এবং সিসিলে হোটেলে উটেন।
সেখানে কাটানো পুরো সময়টুকুর ব্যাপারেই তার ব্লগে লিখতেন আর বেলা শেষে বাবা মাকেও ফোন করে জানাতেন।
৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলসে সময় কাটানর পর এবার সময় হয়েছিল বাড়ি ফেরার। হোটেল ছাড়ার আগেই বাবা-মাকে কল করার কথা ছিল ইলিজার কিন্তু কল না আসার জন্য হোটেলে ফোন দেয়।
হোটেল কতৃপক্ষ তার খোঁজ না পাওয়ার কারনে LADP( Los Angels Police Dependent) কে ফোন দেয় তারা। হোটেলে যেয়ে LADP এর অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও পাওয়া যায়নি ইলিজাকে।
এভাবেই এক সপ্তাহ পার হয়ে যায়। হোটেলের ফ্রন্ট ডেস্কে পানির কমপ্লেইন কল আসতে থাকে। সবারই কমপ্লেইন পানি কালো ও দুর্গন্ধময়।
এজন্য পানির ট্যাঁক চেক করতে পাঠানো হয় একজন স্টাফ মেম্বারকে। ছাদে উঠে পানির একটা ট্যাঁক এর মুখ খুলেই দেখে ইলিজার মৃত দেহ।
এরই মধ্যে পুলিশও বের করে নেয় সিসি টিভি ফুটেজ। ফুটেজে ইলিজাকে শেষ বার দেখা যায় হোটেলের একটি এলিভেটরে। তার আচরণ ছিল খুব পাগলামি টাইপের । এলিভেটরের ভিতরে ঢুকেই সে সবগুলো বোতাম চাপতে শুরু করে। কিন্তু এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়না। তারপর সে বাহিরে উকি দিয়ে দেখেই এলিভেটরের এক সাইডে লুকোতে শরু করে। এভাবে এক মিনিটেও এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়না। বাহিরে বারবার উকি দিতে থাকে ইলিজা। এইবার সে এক পা এগিয়েই লাফিয়ে বের হয়ে যায় এলিভেটর থেকে। এরপর তার আচরণ মোটেও কোন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মতো ছিলনা। এলিভেটরের ভিতর ঢুকে আবার সব বোতাম চাপতে শুরু করে সে তবুও এলিভেটর বন্ধ হয়না।
এলিভেটর থেকে আবার বেরিয়ে পরে ইলিজা। আতঙ্কের মধ্যে কারো সাথে কথা বলতে থাকে সে। কিন্তু ক্যামেরাতে ধরা পরেনি কেও। হাত দিয়ে ইশারা ইঙ্গিতও করতে দেখা যায় তাকে। এরপর এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং আর দেখা যায়না ইলিজাকে।
দেখা যায় তার মৃত দেহ সেই পানির ট্যাঁকে।
ইলিজার ভিডিও টি ভাইরাল হয়ে যায় মূহুর্তে।
গনমাধ্যমে শুরু হয় তুলপাড়।
ডিপ্রেশনের কারণে সে ঔষধ নিচ্ছিল তাই অনেকেই বলে সে আত্মহত্যা করেছে। অনেকেই বলে সে পাগল হয়ে গেছিল।
কিন্তু তার আচরণের জন্য অনকেই বলে দিয়েছিল ‘দি এলিভেটর গেম’ খেলছিল। নাহলে তাকে ছাদে উঠতে দেখা যায়নি কেন? আর বন্ধ ছাদে উঠলই বা কি করে সে? এভাবেই তার মৃত্যুর কারন অজানাই থেকে যায়।
তবে হোটেল সিসিলে এই ঘটনা প্রথম নয়। হোটেল সিসিল ছিল সিরিয়াল কিলার রিচার্ড রেমিরাযের রেসিডেন্স(১৯৮০)। তাছারাও ১৯৬৪ এর আনসলভ্ড মার্ডার এবং ব্ল্যাক ডাহলিয়ার মতো অনেক ঘটনাও হোটেল সিসিলের সাথে জড়িত। এছারাও অনেকেরই জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করার ঘটনাও ঘটেছে হোটেল সিসিলে।
সিসিলে হোটেল ৯০এর দশক থেকেই এমন ঘটনা ঘটে চলেছে।
সিসিলে হোটেল যে এরিয়াতে অবস্থিত সেই এরিয়াকে Unsolved Killing Area হিসেবে গণ্য।
in 1964, ১৯৬৪ সালে গোলডাই ওসগোড যে ছিল পেগুইন লেডি তাকে রেপ করা হয় তার রুমে এবং সে মার্ডার হয় তার রুমেই কিন্তু কেউ বলতে পারে না কিভাবে এত সব সম্ভব।
এটাও একটি Unsolved Killing Story!
জন্ম April 30, 1991।
Lam ছিলেন the daughter of emigrants from Hong Kong
যে একটি রেস্টুরেন্ট খুলেন Burnaby তে।
যেটি কানাডার Vancouver খুব কাছেই।
একাধারে সে ছিল the University of British Columbia তে অধ্যয়নরত ছাত্রী।
জানুয়ারির শেষের দিকে লাম ঘুরতে বের হন।
সে একাকি ঘুড়ে বেড়ায় Amtrak and intercity buses.
সে দেখতে যায় the San Diego চিড়িয়াখানা এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও ছবি আপলোড করে.
জানুয়ারির ২৬ তারিখে সে লস এ্যাঞ্জেল এ ফিরে যান এবং সিসিলে হোটেলে উটেন।
সেখানে কাটানো পুরো সময়টুকুর ব্যাপারেই তার ব্লগে লিখতেন আর বেলা শেষে বাবা মাকেও ফোন করে জানাতেন।
৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলসে সময় কাটানর পর এবার সময় হয়েছিল বাড়ি ফেরার। হোটেল ছাড়ার আগেই বাবা-মাকে কল করার কথা ছিল ইলিজার কিন্তু কল না আসার জন্য হোটেলে ফোন দেয়।
হোটেল কতৃপক্ষ তার খোঁজ না পাওয়ার কারনে LADP( Los Angels Police Dependent) কে ফোন দেয় তারা। হোটেলে যেয়ে LADP এর অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও পাওয়া যায়নি ইলিজাকে।
Los Angels Police Distributed This Picture When She was Missing. |
এভাবেই এক সপ্তাহ পার হয়ে যায়। হোটেলের ফ্রন্ট ডেস্কে পানির কমপ্লেইন কল আসতে থাকে। সবারই কমপ্লেইন পানি কালো ও দুর্গন্ধময়।
এজন্য পানির ট্যাঁক চেক করতে পাঠানো হয় একজন স্টাফ মেম্বারকে। ছাদে উঠে পানির একটা ট্যাঁক এর মুখ খুলেই দেখে ইলিজার মৃত দেহ।
এরই মধ্যে পুলিশও বের করে নেয় সিসি টিভি ফুটেজ। ফুটেজে ইলিজাকে শেষ বার দেখা যায় হোটেলের একটি এলিভেটরে। তার আচরণ ছিল খুব পাগলামি টাইপের । এলিভেটরের ভিতরে ঢুকেই সে সবগুলো বোতাম চাপতে শুরু করে। কিন্তু এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়না। তারপর সে বাহিরে উকি দিয়ে দেখেই এলিভেটরের এক সাইডে লুকোতে শরু করে। এভাবে এক মিনিটেও এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়না। বাহিরে বারবার উকি দিতে থাকে ইলিজা। এইবার সে এক পা এগিয়েই লাফিয়ে বের হয়ে যায় এলিভেটর থেকে। এরপর তার আচরণ মোটেও কোন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের মতো ছিলনা। এলিভেটরের ভিতর ঢুকে আবার সব বোতাম চাপতে শুরু করে সে তবুও এলিভেটর বন্ধ হয়না।
এলিভেটর থেকে আবার বেরিয়ে পরে ইলিজা। আতঙ্কের মধ্যে কারো সাথে কথা বলতে থাকে সে। কিন্তু ক্যামেরাতে ধরা পরেনি কেও। হাত দিয়ে ইশারা ইঙ্গিতও করতে দেখা যায় তাকে। এরপর এলিভেটরের দরজা বন্ধ হয়ে যায় এবং আর দেখা যায়না ইলিজাকে।
দেখা যায় তার মৃত দেহ সেই পানির ট্যাঁকে।
ইলিজার ভিডিও টি ভাইরাল হয়ে যায় মূহুর্তে।
গনমাধ্যমে শুরু হয় তুলপাড়।
ডিপ্রেশনের কারণে সে ঔষধ নিচ্ছিল তাই অনেকেই বলে সে আত্মহত্যা করেছে। অনেকেই বলে সে পাগল হয়ে গেছিল।
কিন্তু তার আচরণের জন্য অনকেই বলে দিয়েছিল ‘দি এলিভেটর গেম’ খেলছিল। নাহলে তাকে ছাদে উঠতে দেখা যায়নি কেন? আর বন্ধ ছাদে উঠলই বা কি করে সে? এভাবেই তার মৃত্যুর কারন অজানাই থেকে যায়।
তবে হোটেল সিসিলে এই ঘটনা প্রথম নয়। হোটেল সিসিল ছিল সিরিয়াল কিলার রিচার্ড রেমিরাযের রেসিডেন্স(১৯৮০)। তাছারাও ১৯৬৪ এর আনসলভ্ড মার্ডার এবং ব্ল্যাক ডাহলিয়ার মতো অনেক ঘটনাও হোটেল সিসিলের সাথে জড়িত। এছারাও অনেকেরই জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করার ঘটনাও ঘটেছে হোটেল সিসিলে।
সিসিলে হোটেল ৯০এর দশক থেকেই এমন ঘটনা ঘটে চলেছে।
সিসিলে হোটেল যে এরিয়াতে অবস্থিত সেই এরিয়াকে Unsolved Killing Area হিসেবে গণ্য।
in 1964, ১৯৬৪ সালে গোলডাই ওসগোড যে ছিল পেগুইন লেডি তাকে রেপ করা হয় তার রুমে এবং সে মার্ডার হয় তার রুমেই কিন্তু কেউ বলতে পারে না কিভাবে এত সব সম্ভব।
এটাও একটি Unsolved Killing Story!
0 Comments